নামাজের সময়সূচী

দোহার দক্ষিণ পাড়া জামে মসজিদ, নন্দীগ্রাম, বগুড়া
র্নির্মাণ সন: ১৮৫৭ খ্রিঃ এবং পুনঃর্নির্মাণ সন: ২০০৮ খ্রিঃ
নামাজের সময়সূচী

আজান
আযান শব্দের অর্থ أَذِنَ ডাকা, আহবান করা। যার মূল উদ্দেশ্য হলো অবগত করানো।
এই শব্দের আরেকটি ব্যুৎপত্তিগত অর্থ হল আজুন। (أُذُن), যার অর্থ হলো "শোনা"।
আজানের আক্ষরিক অর্থ হলো ডাকা বা আহবান করা, এবং পারিভাষিক অর্থে, এটি
নির্দিষ্ট আরবী বাক্যগুলোর মাধ্যমে মুসলমানদের নামাজে অংশগ্রহণের জন্য উচ্চকণ্ঠে
ডাকা। এর উদ্দেশ্য হলো ঘোষণা দেওয়া, যা আল্লাহু আকবার (আল্লাহ মহান) দিয়ে
শুরু হয় এবং লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ (আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই) দিয়ে শেষ হয়।
আজানের উদ্দেশ্য:
১। নামাজের সময় হলে মুসলমানদের নামাজে অংশগ্রহণের জন্য আহবান করা।
২। নামাজের সময় সম্পর্কে জনসাধারণকে জানিয়ে দেওয়া বা ঘোষণা করা।
দৃষ্টি আকর্শন
দোহার দক্ষিন পাড়া জামে মসজিদ পবিত্র কুরআন এবং নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবন উদাহরণের উপর ভিত্তি করে ইসলামিক জীবনধারার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা ধর্মীয় উন্নয়ন, সামাজিক, শিক্ষাগত, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধির কেন্দ্র হিসেবে কাজ করি। আমরা আমাদের আশেপাশের এলাকা, শহর, দেশ এবং বিশ্ব সম্প্রদায় জুড়ে সম্প্রদায়ের জীবনে শ্রেষ্ঠত্ব এবং মানবিক মর্যাদা প্রচার করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দোহার দক্ষিন পাড়া জামে মসজিদ পবিত্র কুরআন এবং নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবন উদাহরণের উপর ভিত্তি করে ইসলামিক জীবনধারার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা ধর্মীয় উন্নয়ন, সামাজিক, শিক্ষাগত, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধির কেন্দ্র হিসেবে কাজ করি। আমরা আমাদের আশেপাশের এলাকা, শহর, দেশ এবং বিশ্ব সম্প্রদায় জুড়ে সম্প্রদায়ের জীবনে শ্রেষ্ঠত্ব এবং মানবিক মর্যাদা প্রচার করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।


লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
এটি ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদনের জন্য একটি সামাজিক-ধর্মীয় সংস্থা। মসজিদ সোসাইটির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হবে। পবিত্র কুরআন ও সুন্নাহ মোতাবেক মুসলমানদের ধর্মীয় দায়িত্ব ও ভক্তিমূলক সেবা যেমন নামাজ, যাকাত, সিয়াম এবং সকল প্রকার জিকরুল্লাহ ইত্যাদি পালনের জন্য সমস্ত প্রাতিষ্ঠানিক সহায়তা এবং সমস্ত অবকাঠামোগত সুবিধা ইত্যাদি তৈরি করা এবং প্রদান করা। এটি ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদনের জন্য একটি সামাজিক-ধর্মীয় সংস্থা। মসজিদ সোসাইটির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হবে। পবিত্র কুরআন ও সুন্নাহ মোতাবেক মুসলমানদের ধর্মীয় দায়িত্ব ও ভক্তিমূলক সেবা যেমন নামাজ, যাকাত, সিয়াম এবং সকল প্রকার জিকরুল্লাহ ইত্যাদি পালনের জন্য সমস্ত প্রাতিষ্ঠানিক সহায়তা এবং সমস্ত অবকাঠামোগত সুবিধা ইত্যাদি তৈরি করা এবং প্রদান করা। এটি ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদনের জন্য একটি সামাজিক-ধর্মীয় সংস্থা।
দান
আল্লাহ সর্বদা আপনার হৃদয়ে আছেন। তাই সর্বদা সবকিছুর সাথে জড়িত থাকুন।

দান বা সাদকা সম্পর্কে হাদিসে অনেক গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। হাদিস অনুযায়ী, দান করলে আল্লাহ তার বিপদ দূর করেন, পাপ মোচন করেন, সম্পদ বৃদ্ধি করেন, এবং দাতার প্রতি সন্তুষ্ট হন। যারা গোপনে দান করে, তাদের জন্য বেশি সওয়াব রয়েছে এবং আল্লাহ তাদের কিয়ামতের দিন আরশের নিচে ছায়া দেবেন। রাসুল (সা.) বলেছেন, কেয়ামতের দিন যখন আরশের ছায়া ছাড়া কোনো ছায়া থাকবে না, তখন আল্লাহ সাত শ্রেণীর ব্যক্তিকে তাঁর আরশের ছায়া দেবেন: ন্যায়পরায়ণ বাদশাহ, যে যুবক তার রবের ইবাদতে বড় হয়েছে, ওই ব্যক্তি যার অন্তর মসজিদের সাথে ঝুলন্ত থাকে, তারা দুজন যারা শুধুমাত্র আল্লাহর জন্য একে অপরকে ভালোবেসেছে, তারা দুজন যারা আল্লাহর জন্য একে অপরকে ভালোবাসে এবং আল্লাহর পথে তাদের মাল দান করেছে। * তাহারাই তো আল্লাহর ঘর মসজিদের রক্ষণাবেক্ষণ করিবে, যাহারা ঈমাণ আনে আল্লাহ্ ও পরকালে এবং সালাত কায়েম করে, যাকাত দেয় এবং আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাহাকেও ভয় করেনা, উহাদিগেরই সৎপথ প্রাপ্তির আশা আছে। (তাওবা-১৮)
BY TELEPHONE
+8809697459712

আমাদের বিষয়ে

বিজ্ঞপ্তি/আদেশ/দরপত্র

আইন ও বিধি

সিটিজেন চার্টার
